Skip to main content
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • অন্যান্য
  • English
The Business Standard বাংলা
tbs
TUESDAY, MAY 17, 2022
TUESDAY, MAY 17, 2022
  • মূলপাতা
  • অর্থনীতি
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ফিচার
  • ইজেল
  • মতামত
  • অফবিট
  • চাকরি
  • প্রবাস
  • অন্যান্য
  • English
৫ বছরে মদ আমদানি থেকে সরকারের আয় মাত্র ৫২ কোটি টাকা 

অর্থনীতি

জেবুন নেসা আলো
18 January, 2022, 02:05 pm
Last modified: 18 January, 2022, 04:41 pm

Related News

  • ভারতের অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক প্রত্যাহার চায় বাংলাদেশি পাট ব্যবসায়ীরা
  • ছয় মাসে মদ বিক্রি দ্বিগুণ, রেকর্ড পরিমাণ আয় কেরুর 
  • বাংলাদেশের ৯৮% পণ্যে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা দেবে চীন 
  • অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে রাজস্ব বৃদ্ধিতে ভুমিকা রেখেছে আমদানি বৃদ্ধি
  • চাহিদা তুঙ্গে, মদের উৎপাদন বাড়াচ্ছে কেরু

৫ বছরে মদ আমদানি থেকে সরকারের আয় মাত্র ৫২ কোটি টাকা 

মদের ওপর শুল্ক ৬০০ শতাংশ হলেও আমদানি থেকে সরকারের রাজস্ব আয় ছিল অনেক কম। কারণ, বেশিরভাগ বিদেশি মদই শুল্ক ছাড়া আমদানি করে দেশের ছয়টি বেসরকারি ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডেড ওয়্যারহাউজ।
জেবুন নেসা আলো
18 January, 2022, 02:05 pm
Last modified: 18 January, 2022, 04:41 pm
ইনফোগ্রাফ- টিবিএস

গত পাঁচ বছরে সরকারের বিদেশি মদ আমদানির ওপর রাজস্ব আয় হয়েছে মাত্র ৫২ কোটি টাকা। দেশে বিদেশি মদ আমদানির মাত্র ৫ শতাংশ বাণিজ্যিকভাবে হওয়ায় রাজস্ব আয়ের পরিমাণ কমেছে।

মদের ওপর শুল্ক ৬০০ শতাংশ হলেও আমদানি থেকে সরকারের রাজস্ব আয় ছিল অনেক কম। কারণ, বেশিরভাগ বিদেশি মদই শুল্ক ছাড়া আমদানি করে দেশের ছয়টি বেসরকারি ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডেড ওয়্যারহাউজ।

এই অবস্থায় মদ আমদানিকে আরও উন্মুক্ত করতে কিছু পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে সরকার।

২০১৬-১৭ থেকে ২০২০-২১ অর্থবছর পর্যন্ত দেশে ২ কোটি ১৮ লাখ লিটার বিদেশি মদ আমদানি হয়। এরমধ্যে মাত্র ১১ লাখ লিটার বাণিজ্যিকভাবে আমদানি করা হয়। বাকি মদ আমদানি করে ছয়টি ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডেড ওয়্যারহাউজ।

মদ আমদানি থেকে সরকারের রাজস্ব আয় খুব কম হলেও এই ব্যবসার বাণিজ্যিক বিক্রেতারা বর্তমানে লাভের সাগরে ভাসছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর তথ্য বলছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে মদ আমদানিতে সরকারের রাজস্ব আয় ছিল মাত্র ৫ কোটি।

একই সময়ে দেশে মদ আমদানি হয় ২৮ লাখ লিটার। এর মাত্র ৪ শতাংশ বা ১ লাখ লিটার শুল্ক দিয়ে আমদানি করা হয়। বাকি ২৭ লাখ লিটার আমদানি হয় শুল্কমুক্ত বন্ডেড ওয়্যারহাউজের মাধ্যমে।

বাণিজ্যিকভাবে এবং শুল্কমুক্ত আমদানি মিলিয়ে আমদানিকৃত মদের মোট দাম দেখানো হয়েছে ৩৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা; অর্থাৎ প্রতি লিটারের দাম গড়ে ১৩৪ টাকা।

কিন্তু, বাজারে প্রতি লিটার মদ কমপক্ষে ২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এর ফলে, বিক্রেতারা প্রতি লিটার বিদেশি মদ থেকে ১৯ গুণ বেশি লাভ করছে। প্রতি লিটার আমদানি মূল্যের সঙ্গে আনুমানিক ১০০ টাকা পরিচালন ব্যয় যোগ করলেও বাণিজ্যিক বিক্রেতাদের লাভ হবে ১০ গুণেরও বেশি।

এছাড়া, অতিরিক্ত শুল্ক থাকায় চোরাচালান ও শুল্কমুক্ত ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডেড ওয়্যারহাউজ থেকে অবৈধভাবে মদ বিক্রির প্রবণতা বেড়েছে। ফলে রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।

এই পরিমাণ মদ যদি বাণিজ্যিকভাবে আমদানি করা হতো, তাহলে গত পাঁচ বছরে সরকারের রাজস্ব আয় হতো ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা।

সম্প্রতি, শুল্কমুক্ত আমদানি সুবিধার অপব্যবহার রোধের লক্ষ্যে তৈরি একটি সফটওয়্যার ব্যবহার নিয়ে এনবিআর ও বেসরকারি ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডেড ওয়্যারহাউসগুলোর মধ্যে রেষারেষির কারণে কমে গেছে বিদেশি মদের সরবরাহ। এর জের ধরে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যায় দেশীয় ব্র্যান্ড কেরু অ্যান্ড কোংয়ের মদের চাহিদা।

বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিটি উৎপাদন বাড়ায়। এতে করে স্থানীয় মদ বিক্রিতে সরকারের আয়ও বেড়ে যায় অনেক।

সাধারণত প্রতি মাসে কেরু অ্যান্ড কো. এর মদ বিক্রি হতো ১২ হাজার ৫০০-১৩ হাজার কেইস। কিন্তু গত বছরের অক্টোবর আর নভেম্বরে তা বেড়ে ১৮ হাজার ৫৭৯ আর ১৯ হাজার ৪৪৬ কেইসে দাঁড়ায়।

কেরু অ্যান্ড কো. এর তথ্য বলছে, কেরুর মদ বিক্রি করে গত নভেম্বরে সরকারের মাসিক রাজস্ব আয় দ্বিগুণ বেড়ে হয় ৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা। গত বছরের জুলাই মাসেই আয় ছিল এর অর্ধেকেরও কম; ২ কোটি টাকা।

৮০ বছর পর মদ বিক্রিতে সরকারি প্রতিষ্ঠানটি লাভের মুখ দেখেছে।

২০২০-২১ অর্থবছরে কেরু অ্যান্ড কোম্পানির শুধু মদ বিক্রি করেই ১৯৫ কোটি টাকা রাজস্ব আয় হয়। এর আগের বছর আয় ছিল মাত্র ৩৮ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। গত বছর হ্যান্ড স্যানিটাইজার আর ভিনেগারের বিক্রি বেড়ে যাওয়াও কোম্পানিটির মুনাফা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।

তবে, কোম্পানিটির চিনি ও অন্যান্য পণ্য বিক্রিতে বড় ক্ষতি হওয়ায় বছর শেষে মুনাফা ছিল ২৯ কোটি ১৮ লাখ টাকা। তারপরও এই মুনাফা এর আগের বছরের চেয়ে ২০কোটি টাকা বেশি।

মদ সরবরাহ সহজ করতে সরকারের পদক্ষেপ

সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হওয়ায় বাণিজ্যিক আমদানি বাড়াতে এবং বন্ডেড ওয়্যারহাউজ থেকে অবৈধ সরবরাহ বন্ধ করতে করের হার কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করছে এনবিআর।

বর্তমানে আমদানিকারকরা তাদের বিদেশি মুদ্রার অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্সের ৭.৫ শতাংশ অ্যালকোহলিক বেভারেজ আমদানি করতে পারে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, আমদানি নীতি আদেশের খসড়া সংশোধনীতে এ হার বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব রেখেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

তবে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) এ হার ১২ শতাংশ করার প্রস্তাব রেখেছে।

বর্তমানে বিদেশি মুদ্রা আয় করে এমন হোটেলগুলো মদ আমদানি করতে পারে।

আমদানি নীতি আদেশের খসড়া সংশোধনীতে বলা হয়েছে, ডিএনসি আর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি নেওয়া সাপেক্ষে বিদেশি কর্মী কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো মদ আমদানি করতে পারবে।

তবে, বিদেশি মুদ্রা আয় না করলেও অন্য রেস্টুরেন্ট ও বারগুলো পর্যটন করপোরেশন থেকে কিনতে পারবে। বর্তমান আমদানি নীতি আদেশ অনুযায়ী, বিদেশি মুদ্রা আয় করে না এমন প্রতিষ্ঠান কোথা থেকে মদ কিনতে পারবে এ নিয়ে কিছু বলা নেই।

এদিকে, ছয়টি বন্ডেড ওয়্যারহাউজের মদ বিক্রির সিন্ডিকেট ভাঙতে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল আর পর্যটন করপোরেশনকে লাইসেন্স দেওয়ার কথা ভাবছে রাজস্ব কর্তৃপক্ষ।

চট্টগ্রাম ভিত্তিক বেসরকারি ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডেড ওয়্যারহাউজ হারবার্টসনস বাংলাদেশের কার্যক্রম বন্ধ ছিল বেশ কয়েক বছর, মদের চাহিদা পূরণ করতে আবারও ব্যবসায় ফিরতে চায় ওয়্যারহাউজটি।

ওয়্যারহাউজটির আবারও ব্যবসায় ফেরার প্রস্তাব পর্যালোচনা করছে রাজস্ব কর্তৃপক্ষ।

শুধু আমদানিকৃত মদই নয়, স্থানীয়ভাবে প্রস্তুতকৃত মদের সরবরাহ বাড়ানোর পরিকল্পনাও করছে সরকার।

গত ডিসেম্বরে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ঘোষণা দিয়েছেন, কেরু অ্যান্ড কোংয়ের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে দর্শনার বর্তমান স্থানে দ্বিতীয় একটি ইউনিট হবে।

এর আগে কোম্পানিটি এর উৎপাদন ক্ষমতার মাত্র ৫০ শতাংশ ব্যবহার করতো। প্রতি মাসে মদ উৎপাদন করতো মাত্র ১২-১২ হাজার কেইস। ধীরে ধীরে এ পরিমাণ বাড়ছে। সম্প্রতি প্রতি মাসে কোম্পানির উৎপাদন ২০ হাজার কেইস ছাড়িয়েছে। গত অক্টোবরে কোম্পানিটি মদ উৎপাদন করে ১৮ হাজার কেইস, এরপরের মাসেই আনুমানিক ১৯ হাজার কেইস।

দেশে অন্যতম বড় দুটি পর্যটন হাব কক্সবাজার আর কুয়াকাটায় নতুন দুটি বিক্রয় কেন্দ্র খুলতে যাচ্ছে কেরু অ্যান্ড কোং।  

Related Topics

টপ নিউজ

মদ আমদানি / ওয়্যারহাউজ / শুল্ক / কেরু এ্যান্ড কোম্পানি

Comments

While most comments will be posted if they are on-topic and not abusive, moderation decisions are subjective. Published comments are readers’ own views and The Business Standard does not endorse any of the readers’ comments.

MOST VIEWED

  • দেশের ৫টি ব্রান্ডের চিনিতে মিলল মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি
    দেশের ৫টি ব্রান্ডের চিনিতে মিলল মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি
  • সাপের জন্য ভালোবাসা!
  • ৪৪ বিলিয়ন ডলারে টুইটার কেনা স্থগিত করলেন ইলন মাস্ক
  • রিজার্ভ বাঁচাতে কঠোর নিয়ন্ত্রণে সরকার, স্থগিত রাখা হবে বেশকিছু উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ
  • ভারতে গ্রেপ্তার পি কে হালদার
  • দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলারের ঘরে

Related News

  • ভারতের অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক প্রত্যাহার চায় বাংলাদেশি পাট ব্যবসায়ীরা
  • ছয় মাসে মদ বিক্রি দ্বিগুণ, রেকর্ড পরিমাণ আয় কেরুর 
  • বাংলাদেশের ৯৮% পণ্যে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা দেবে চীন 
  • অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে রাজস্ব বৃদ্ধিতে ভুমিকা রেখেছে আমদানি বৃদ্ধি
  • চাহিদা তুঙ্গে, মদের উৎপাদন বাড়াচ্ছে কেরু

Most Read

1
দেশের ৫টি ব্রান্ডের চিনিতে মিলল মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি
বাংলাদেশ

দেশের ৫টি ব্রান্ডের চিনিতে মিলল মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি

2
ফিচার

সাপের জন্য ভালোবাসা!

3
আন্তর্জাতিক

৪৪ বিলিয়ন ডলারে টুইটার কেনা স্থগিত করলেন ইলন মাস্ক

4
অর্থনীতি

রিজার্ভ বাঁচাতে কঠোর নিয়ন্ত্রণে সরকার, স্থগিত রাখা হবে বেশকিছু উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ

5
বাংলাদেশ

ভারতে গ্রেপ্তার পি কে হালদার

6
অর্থনীতি

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলারের ঘরে

The Business Standard
Top

Contact Us

The Business Standard

Main Office -4/A, Eskaton Garden, Dhaka- 1000

Phone: +8801847 416158 - 59

Send Opinion articles to - oped.tbs@gmail.com

For advertisement- sales@tbsnews.net

Copyright © 2022 THE BUSINESS STANDARD All rights reserved. Technical Partner: RSI Lab